সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
রেকর্ড গড়া ম্যাচে উড়ন্ত জয়ে সিরিজ শুরু ভারতের
Published : Monday, 25 November, 2024 at 6:00 AM, Update: 25.11.2024 4:14:48 PM, Count : 641

বর্তমান ডেস্ক: তৃতীয় দিনে ভারতের ইনিংস ঘোষণার সময়ই বলা যায় লিখা হয়ে গিয়েছিল ম্যাচের চিত্রনাট্য। শেষবেলায় তিন উইকেট হারানোর অস্ট্রেলিয়ার জন্য ম্যাচের বাকিটা ছিল অবিশ্বাস্য কিছুর আশা করাই কেবল। তবে রুপকথা তো প্রতিদিন হয় না। ট্রাভিস হেড তাই কিছুটা লড়লেও প্রথম টেস্টে বড় পরাজয়ই বরণ করতে হল অস্ট্রেলিয়া। আর ঘরের মাটিতে নিউজিল্যান্ডের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার হতাশা কাটিয়ে দুর্দান্ত এক জয়ে সিরিজ শুরু করল জাসপ্রিত বুমরাহর দল।

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিন ২৩৮ রানে গুটিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ হেরে গেছে ২৯৫ রানে। স্বাগতিকদের ইনিংসের হাইলাইট কেবল যথাক্রমে ছয়, সাত ও আটে নামা হেড, মিচেল মার্শ ও অ্যালেক্স ক্যারির ব্যাটিং। দলীয় সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেন হেড। বাকি দুজনের অবদান ৪৭ ও ৩৬। সমান তিনটি করে উইকেট নিয়েছে দুই পেসার বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজ।


২০০০ সালের পর ঘরের মাটিতে পঞ্চমবারের মত দুই ইনিংস মিলিয়ে চারশ রান করতে ব্যর্থ হওয়ার রেকর্ড গড়েছে। এই টেস্টে দুই ইনিংসে তাদের রান মোটে ৩৪২। এই শতকে মাত্র চতুর্থবার ঘরের মাটিতে পরাজয় দিয়ে টেস্ট সিরিজ শুরু করল অস্ট্রেলিয়া। সবশেষটিও ছিল ভারতের বিপক্ষেই, ২০১৮ সালে। আর এই নিয়ে মাত্র দ্বিতীয়বার অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজের প্রথম ম্যাচে জয়ের দেখা পেল ভারত।


লাল বলের ক্রিকেটে দুই দলের মধ্যকার ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রানের ব্যবধানে হারের ক্ষেত্রেও হয়েছে নতুন রেকর্ড। অজিদের বিপক্ষে এই ফরম্যাটে এটা এখন ভারতের রানের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। প্রথমটিও ২০০৮ সালে এসেছিল, সেবার জয় ছিল ৩২০ রানের।


আর এশিয়ার বাইরে রানের ব্যবধানে টেস্টে জয়ের ক্ষেত্রেও এটা ভারতের জন্য তালিকায় উঠে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে। এর চেয়ে বড় জয়টি ধরা দিয়েছিল ২০১৯ সালে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১৮ রানে।


রোহিত শর্মা এই টেস্ট মিস করায় অধিনায়কত্ব করেন বুমরাহ। দুই ইনিংস মিলিয়ে এই তারকা পেসার ৭২ রানে নিয়েছেন ৮ উইকেটে। টেস্টে ভারতের পেসার অধিনায়কদের মধ্যে এটা চতুর্থ সেরা বোলিং ফিগার।


দুই ইনিংসেই অস্ট্রেলিয়া ব্যাটারদেড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো বুমরাহ এই দলটির বিপক্ষে যেন একটু বেশিই জ্বলে ওঠেন। পার্থ টেস্টের পর অজিদের বিপক্ষে ৮ টেস্টে মাত্র ১৮.৮০ গড়ে তার নামের পাশে রয়েছে ৪০ উইকেট। পাঁচ উইকেট নিয়েছেন দুইবার।
তৃতীয় দিনে ভারতের ইনিংস ঘোষণার সময়ই বলা যায় লিখা হয়ে গিয়েছিল ম্যাচের চিত্রনাট্য। শেষবেলায় তিন উইকেট হারানোর অস্ট্রেলিয়ার জন্য ম্যাচের বাকিটা ছিল অবিশ্বাস্য কিছুর আশা করাই কেবল। তবে রুপকথা তো প্রতিদিন হয় না। ট্রাভিস হেড তাই কিছুটা লড়লেও প্রথম টেস্টে বড় পরাজয়ই বরণ করতে হল অস্ট্রেলিয়া। আর ঘরের মাটিতে নিউজিল্যান্ডের কাছে ধবলধোলাই হওয়ার হতাশা কাটিয়ে দুর্দান্ত এক জয়ে সিরিজ শুরু করল জাসপ্রিত বুমরাহর দল।


পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টের চতুর্থ দিন ২৩৮ রানে গুটিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ হেরে গেছে ২৯৫ রানে। স্বাগতিকদের ইনিংসের হাইলাইট কেবল যথাক্রমে ছয়, সাত ও আটে নামা হেড, মিচেল মার্শ ও অ্যালেক্স ক্যারির ব্যাটিং। দলীয় সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেন হেড। বাকি দুজনের অবদান ৪৭ ও ৩৬। সমান তিনটি করে উইকেট নিয়েছে দুই পেসার বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজ।


২০০০ সালের পর ঘরের মাটিতে পঞ্চমবারের মত দুই ইনিংস মিলিয়ে চারশ রান করতে ব্যর্থ হওয়ার রেকর্ড গড়েছে। এই টেস্টে দুই ইনিংসে তাদের রান মোটে ৩৪২। এই শতকে মাত্র চতুর্থবার ঘরের মাটিতে পরাজয় দিয়ে টেস্ট সিরিজ শুরু করল অস্ট্রেলিয়া। সবশেষটিও ছিল ভারতের বিপক্ষেই, ২০১৮ সালে। আর এই নিয়ে মাত্র দ্বিতীয়বার অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজের প্রথম ম্যাচে জয়ের দেখা পেল ভারত।


লাল বলের ক্রিকেটে দুই দলের মধ্যকার ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রানের ব্যবধানে হারের ক্ষেত্রেও হয়েছে নতুন রেকর্ড। অজিদের বিপক্ষে এই ফরম্যাটে এটা এখন ভারতের রানের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। প্রথমটিও ২০০৮ সালে এসেছিল, সেবার জয় ছিল ৩২০ রানের। আর এশিয়ার বাইরে রানের ব্যবধানে টেস্টে জয়ের ক্ষেত্রেও এটা ভারতের জন্য তালিকায় উঠে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে। এর চেয়ে বড় জয়টি ধরা দিয়েছিল ২০১৯ সালে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১৮ রানে। রোহিত শর্মা এই টেস্ট মিস করায় অধিনায়কত্ব করেন বুমরাহ। দুই ইনিংস মিলিয়ে এই তারকা পেসার ৭২ রানে নিয়েছেন ৮ উইকেটে। টেস্টে ভারতের পেসার অধিনায়কদের মধ্যে এটা চতুর্থ সেরা বোলিং ফিগার। 


দুই ইনিংসেই অস্ট্রেলিয়া ব্যাটারদেড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো বুমরাহ এই দলটির বিপক্ষে যেন একটু বেশিই জ্বলে ওঠেন। পার্থ টেস্টের পর অজিদের বিপক্ষে ৮ টেস্টে মাত্র ১৮.৮০ গড়ে তার নামের পাশে রয়েছে ৪০ উইকেট। পাঁচ উইকেট নিয়েছেন দুইবার।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »


সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পাদক ও প্রকাশক: আলহাজ্ব মিজানুর রহমান, উপদেষ্টা সম্পাদক: এ. কে. এম জায়েদ হোসেন খান, নির্বাহী সম্পাদক: নাজমূল হক সরকার।
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ২৩৪ ফকিরাপুল, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : মুন গ্রুপ, লেভেল-১৭, সানমুন স্টার টাওয়ার ৩৭ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।, ফোন: ০২-৯৫৮৪১২৪-৫, ফ্যাক্স: ৯৫৮৪১২৩
ওয়েবসাইট : www.dailybartoman.com ই-মেইল : [email protected], [email protected]
Developed & Maintainance by i2soft