শিরোনাম: |
অস্ট্রেলিয়া সফরে যারা
|
ক্রীড়া প্রতিবেদক : অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে গতকাল রাত সোয়া ১০টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে মুশফিকের নেতৃত্বে প্রথমে উড়াল দেয় ১১ সদস্যের দল। বাকিরা আগামীকাল শনিবার বিকেলের ফ্লাইটে যাবেন সিডনিতে। সিডনিতে ৮ দিনের প্রস্তুতি ক্যাম্প করবেন মুশফিক-সাকিবরা। এরপর সেখান থেকে যাবেন নিউজিল্যান্ডে। তার আগে অস্ট্রেলিয়ার সিডনির উদ্দেশে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দেশ ছাড়বে খেলোয়াড়রা। আসলে বিপিএলের ফাইনালের কারণেই একসঙ্গে যাওয়া হচ্ছে না ২২ সদস্যের স্কোয়াডের। মূলত ঢাকা-রাজশাহীর হয়ে খেলা ক্রিকেটাররা, যারা ২২ সদস্যের দলে আছেন, তারাই যাবেন আজকের রাতের ফ্লাইটে। ক্যাম্প শেষে সিডনিতে একটি করে এক দিনের এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। যে ম্যাচ দুটোতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়ার ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি আসর বিগ ব্যাশ লিগের দুই দল সিডনি থান্ডার্স এবং সিডনি সিক্সার্স। অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের একমাত্র এক দিনের প্রস্তুতি ম্যাচটি বিগ ব্যাশের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন সিডনি থান্ডার্সের সঙ্গে ১৪ ডিসেম্বর। এ ম্যাচটি হবে থান্ডার্সের হোম গ্রাউন্ড সিডনি শো গ্রাউন্ড স্টেডিয়ামে। মুশফিকের নেতৃত্বে যারা যাচ্ছেন তারা হলেন- মাহমুদউল্লাহ, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাইজুল ইসলাম, শুভাগত হোম, তাসকিন আহমেদ, কামরুল ইসলাম, শুভাশিষ রায়, রুবেল হোসেন ও এবাদত হোসেন। এছাড়া রাজশাহী কিংসের হয়ে খেলা মমিনুল হক, সাব্বির রহমান, নুরুল হাসান সোহান ও মেহেদী হাসান মিরাজ; ঢাকার হয়ে খেলা সাকিব আল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন, তানভীর হায়দার যাবেন শনিবার রাতের ফ্লাইটে। প্রসঙ্গত, এক মাসের নিউজিল্যান্ড সফরে বাংলাদেশ দল খেলবে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি এবং দুটি টেস্ট ম্যাচ। ২৬ ডিসেম্বর ক্রাইস্টচার্চে ওয়ানডে দিয়ে শুরু হবে সিরিজ। পরের দুটি ওয়ানডে যথাক্রমে ২৯ ও ৩১ ডিসেম্বর নেলসনে। ওয়ানডের পর আগামী বছরের ৩ জানুয়ারি নেপিয়ারে প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ৬ জানুয়ারি মাউনগানুইতে। একই মাঠে ৮ জানুয়ারি হবে তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি। এরপর ১২ জানুয়ারি ওয়েলিংটনে শুরু হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। ২০ থেকে ২৪ জানুয়ারি ক্রাইস্টচার্চে হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। |